August 2017

⭐স্টেপ-② পোষ্ট [২.]


বিসমিল্লাহির রহমানির রহীম


সবাই কেমন আছেন ? আশা করি সবাই ভালো আছেন আমিও আপনাদের দোয়ায় ভালো আছি.


একদম ফ্রিতে. সবার জন্য



স্টেপ-②[২.২] কিভাবে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এ কাজ শুরু করবেন?


স্টেপ-②[২.২]অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে শুরু করবো?


##আজকের আলোচনার বিষয়ঃ##



 প্রস্তুতিঃ




 নিস সিলেকশনঃ




 নিস অথরিটিঃ


-------------------------------------------------------------------------------------------------------------------


আপনি চাইলে আমাদের এই আর্টিকেল গুলো একটু পড়ে নিন..


[.]এফিলিয়েট মার্কেটিং কিএবং কেন এফিলিয়েট মার্কেটিং করবেন?

[১.৩]এ্যাফিলিয়েট/সিপিএ মার্কেটিং-এর যে শব্দগুলোর মানে আপনাকে অবশ্যই জানতে হবে।

[১.৪]এফিলিয়েট মার্কেটিং এর জন্য কি কি দক্ষতা থাকতে হবে এবং এ্যাফিলিয়েট মার্কেটার হবার সুবিধা

***অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি এর উপর ভালো ধারনা পাবেন।

-------------------------------------------------------------------------------------------------------------------

আপনি!? 

এই পোষ্টি না পড়ে থাকলে আগে এই পোষ্টি পড়ে আসুন।।

⭐স্টেপ-② পোষ্ট [২.১]

⭐স্টেপ-②[২.১] অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে শুরু করবো?



-------------------------------------------------------------------------------------------------------------------










আপনি যদি ডিরেক্ট মার্কেটিং করতে চান, যেটা সর্টকাট অথবা যদি এমন ভাবেন আগে একটু চেষ্টা করে দেখি যদি কিছু নগদ “নারায়ণ” আসে তাহলে ভালো ভাবে শুরু করবো, তাহলে কিভাবে শুরু করবেন বলার খুব একটা কিছু নাই। একটি প্রোডাক্ট সিলেক্ট করেন, আর এর পর ট্রাফিক সেন্ড করেন সেই প্রোডাক্ট পেইজ এ। আর যদি সত্যিকার মার্কেটার এর মত কাজ করতে চান, ক্যারিয়ার করতে চান, তাহলে অবশ্যই সেলস ফানেল করে কাজ করেন। কিভাবে ও কোথা থেকে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এ কাজ শুরু করবেন – এর জন্য আমি নিচে স্টেপ বাই স্টেপ নোট করে দিচ্ছি


 




১। প্রস্তুতিঃ

যদি সফল হতে চান তাহলে প্রথমেই নিজের সাথে কমিটমেন্ট করতে হবে – “যে কোন মূল্যে সফল হবোই”। সাধারণ মানুষ এর চাইতে কমিটেড মানুষ দের সাফল্য অনেক গুন বেশি। আর এই কমিটমেন্ট টি করতে হবে একদম মন থেকে, আপনাকে আপনি বলবেন – যে কোন মূল্যে আমি সফল হবোই। কমিটমেন্ট করার পর একটি প্লান করবেন – কবে থেকে কাজ শুরু করবেন, কত টাকা আপনার ইনভেস্টমেন্ট, দিনে কত ঘণ্টা কাজ করবেন, কত ঘণ্টা কাজ শিখার জন্য দিবেন, কি কি ওয়েবসাইট ফলো করবেন ইত্যাদি। কাজ সম্পর্কিত সকল কিছু একটি প্লান এর মধ্যে নিয়ে আসবেন, মনে মনে রাখলে পুরে ভুলে যাবেন, তাই সব কিছু প্রথমেই প্লান আকারে নোট করে নিবেন।


২। নিস সিলেকশনঃ

সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ কাজ হচ্ছে নিস সিলেকশন। আপনি যদি আপনার জন্য পারফেক্ট নিস সিলেক্ট না করতে পারেন, তাহলে সফলতার হার কাজ শুরু করার আগেই কমে যাবে! আমরা অনেকেই নিস সিলেকশন এর জন্য সবচাইতে বেশি গুরুত্ব দেই Keyword Research, Market Analysis ইত্যাদি জটিল সব বিষয় কে আর সহজ একটি জিনিশ ভুলে যাই “আমার কি ভাল লাগে”। যে কোন কাজ এ সফল হওয়ার জন্য প্রচুর পড়াশোনা করতে হয়, আর যদি আপনার টপিক টি আপনার পছন্দের না হয় তাহলে এর উপর প্রচুর পড়াশোনা করা প্রায় অসম্ভব। নিস সিলেকশন এর জন্য আমার বেক্তিগত মতামত হচ্ছে – মার্কেট রিসার্চ, কম্পিটিশন, কীওয়ার্ড ইত্যাদি বিষয় এর চাইতে বেশি গুরুত্ব দেয়া লাগবে – আপনার কি ভাল লাগে, আপনি কি পারেন, আপনার দক্ষতা কোথায় তার উপর। উদাহারন – আপনি হয়ত একজন ওয়েব ডিজাইনার, আপনার নেশা, পেষা, ভালবাসা সব কোডিং আর ডিজাইনিং ঘিরে – কিন্তু সাইড ইনকাম এর আসায় অ্যাফিলিয়েট এ কাজ করার চেষ্টা করছেন “Make Money” তে !! আপনার উচিত আপনার কাজের সাথে সামঞ্জস্য রেখে আপনার ভাল লাগে এমন নিস সিলেক্ট করতে – উদাহারন – আপনার ওয়েব ডিজাইনার হলে আপনার জন্য ভাল হবে – থিম / প্লাগিন এর অ্যাফিলিয়েট করলে। সুতরাং আপনার পছন্দ মত একটি নিস সিলেক্ট করে ফেলেন, যদি হেল্প লাগে এ বেপারে কমেন্ট এ জানাতে পারেন আপনার কি ভাল লাগে, কি কাজ করেন আপনি – আমি সাজেশন দিয়ে দিবো।


 



৩। নিস অথরিটিঃ



সবাই ক্লিক পায় আর কিছু মানুষ সেল পায় – এর কারন টা এইটা :) আমরা বেশিরভাগ ই যে কোন একটা নিস সিলেক্ট করে “ক্লিক আনার” যুদ্ধে নেমে পরি! আপনার মার্কেট থেকে সেল নিতে হলে ওই মার্কেট এ আপনার অথরিটি থাকা লাগবে, আপনার ওই নিস সম্পর্কে দক্ষতা লাগবে, আর এই দক্ষতাই আপনাকে হেল্প করবে ভাল মানের কন্টেন্ট বানাতে, এড লিখতে, ল্যান্ডিং পেইজ বানাতে, ফলোআপ করতে। নিস সিলেক্ট করার পর অন্তত ১৪ দিন ( ২ সপ্তাহ ) সময় দিন নিস অথরিটি পাওয়ার জন্য। কিভাবে পাবেন বলছি – যদি আপনার নিস হয় “Weight Loss” – তাহলে আপনি প্রথমেই খুঁজে বের করবেন এর উপর ভাল মানের ৫ – ৬ টা ব্লগ, ভাল মানের আর্টিকেল গুল সব প্রিন্ট করে ফেলবেন এর পর পরীক্ষার সময় যেভাবে পড়ে নোট নিতেন ঠিক সেইভাবে আর্টিকেল গুল পরবেন, যা যা ভাল লাগবে নোট নিবেন। মার্কেট এ ভাল মানের কি কি প্রোডাক্ট আছে সব গুলোর সম্পূর্ণ সেলস ভিডিও দেখবেন, রিভিও পরবেন, ব্লগ / ভিডিও তে কমেন্ট গুলো পরবেন। সব মিলিয়ে আপনার ভাল ধারনা হবে, মার্কেট এ কি রকম প্রোডাক্ট আছে, মানুষ কি রকম প্রোডাক্ট চায়, তাদের কি সমস্যা, আর কোন প্রোডাক্ট এর কোন গুণাবলি সেই সমস্যা সমাধান এ কাজে দিবে। এছাড়াও আপনি যখন আপনার নিস সম্পর্কে জানবেন – আপনার নিজের মধ্যে ভাল কনফিডেন্স কাজ করবে, প্রত্যেকটি কাজ সাবলীল ভাবে করতে পারবেন। অন্তত ২ সপ্তাহ ভাল ভাবে নিস সম্পর্কে পড়াশোনা করার পড় আপনি এর পর এর ধাপ এ কাজ করবেন। আর কাজ শুরু করার পর প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট সময় দিবেন নিস এ নতুন কিছু শিখার  জন্য। ভাল হয় যখনি ভালো কোন ভালো আর্টিকেল দেখবেন সাথে সাথে প্রিন্ট করে রাখবেন, আর প্রতিদিন ৩০ মিনিট করে পরবেন। আপনি আমার এই কথাটি সিরিয়াস নেন আর না নেন, কিন্তু এইটাই সত্যি – আপনি যদি আপনার নিস সম্পর্কে ভালো ভাবে না জানেন তাহলে আপনি ভালো করতে পারবেন না, আর আপনি যদি প্রতিদিন আপনার নিস সম্পর্কে নতুন নতুন জিনিশ না শিখেন তাহলে আপনার আয় বাড়বে না। আর একটা কাজ করবেন – যখন ভালো আর্টিকেল দেখেবন, ভালো কোন এড দেখবেন – যা যা ভালো লাগে নোট করে রাখবেন পড়ে আপনার কাজে লাগবে। একটা বেপার মাথায় রাখেবন – আপনি যত কম কম্পিটিশন এর ই নিস বের করেন না কেন – আপনি যদি না জানেন সেখানে ভালো করার সুযোগ নাই, আর আপনি যেই নিস ভালো জানেন সেখানে যতই কম্পিটিশন থাক আপনার ভালো করার সুযোগ আছে।
-----------------------------------------------------------------------------

##পরবর্তী পোষ্টে আলোচনার বিষয়ঃ##

মার্কেট সিলেকশন

প্রোডাক্ট সিলেকশন

সেলস ফানেল

স্টেপ-② পোষ্ট [২.৩] এর পোষ্ট গুলোতে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে……!!!

{ইংশাআল্লাহ}]

পরবর্তী পোষ্টে এর আমানত্রন রইলো...!!


##বিশেষ দ্রব্যস্টঃ   সবচেয়ে সহজ ভাবে , একদম ফ্রীতে, পরিস্রম করে.. 


কিভাবে এফিলিয়েট প্রোগ্রাম/এফিলিয়েশন //মার্কেটিং  করে ইনকম/আয় করবেন , সমপুর্ণ টিউটোরিয়াল
ধারাবাহিক ভাবে পোষ্ট পাবলিশ করা হবে/হচ্ছে 
আমাদের  Bn-TeamITwork ওয়েবসাইটে।

## সকল পোষ্ট পেতে আমাদর সাথে এক্টিভ থাকনুন ধন্যবাদ। ##

 





⭐স্টেপ-② পোষ্ট [২.১]

ডিজিটাল মার্কেটিং কি?, 
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি?, 
ইন্টারনেট মার্কেটিং কি?.

বিসমিল্লাহির রহমানির রহীম


সবাই কেমন আছেন ? আশা করি সবাই ভালো আছেন আমিও আপনাদের দোয়ায় ভালো আছি.


একদম ফ্রিতে. সবার জন্য

⭐স্টেপ-②[২.১] অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে শুরু করবো?





যে কোন কাজ ই সঠিক ভাবে শুরু করতে না পারলে ভালো করা যায় না। তাই...#কিভাবে শুরু করবো? আজ এই ব্যাপার টা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা শুরু করবো।  অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এ কিভাবে কাজ শুরু করবেন, আপনার কি কি যোগ্যতা লাগবে, কোথা থেকে শুরু করবেন এই সকল বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা 
শুরু করবো..
                 সুতরাং
 আর্টিকেল গুলো একটু বড় হবে, তাই আমরা   আর্টিকেলের স্টেপ গুলো অধ্যায় বাই  অধ্যায় পাবলিশ করব ইংশাআল্লাহ।।।

**তাই**
 আর্টিকেলের অধ্যায় গুলো পড়ার সময় 
সুযোগ থাকলে, এক কাফ কফি নিয়ে আসবেন, আয়েশ করে কফি খেতে খেতে ভালো ভাবে আর্টিকেল পড়তে পারবেন :)

##আজকের আলোচনার বিষয়ঃ##
আমরা মার্কেটিং কি কম বেশি সবাই জানি। মার্কেটিং হচ্ছে বসুন্ধরা সিটি যেয়ে গার্লফ্রেন্ড এর জন্য ঈদ এ নতুন জামা ও জুতা কেনা। তাই না? আসলে কিন্তু না   :-P আসলে মার্কেটিং হচ্ছে যে কোন পণ্য অথবা সার্ভিস এর প্রমোশন করা, প্রচার করা ও ওই পণ্য এর ক্রেতা তৈরি করা। এই মার্কেটিং আপনি যখন অনলাইন এ করবেন সেটা হবে “ডিজিটাল মার্কেটিং”। আপনি যখন আপনার এই “ডিজিটাল মার্কেটিং” স্কিল টা নিজের কোন প্রডাক্ট অথবা সার্ভিস এর বিক্রয় ও প্রমোশন এর জন্য ব্যাবহার করবেন, তখন সেটা হবে ইন্টারনেট মার্কেটিং। আর আপনি যখন আপনার ডিজিটাল মার্কেটিং স্কিল টা ব্যাবহার করে অন্য কারও প্রডাক্ট অথবা সার্ভিস কমিশন ভিত্তিক প্রমোশন করবেন সেটা হবে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং।

মার্কেটিং হচ্ছে যে কোন পণ্য অথবা সার্ভিস এর প্রচার প্রচারনা করে ওই পণ্যের ক্রেতা তৈরি করা। ঠিক এই জিনিসটিই অনলাইনে করলে সেটাকে বলা হয়ডিজিটাল মার্কেটিং বা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হচ্ছে খুব দ্রুত এবং কম খরচে অনলাইনে টাকা উপার্জন করার উপায়।

যখনডিজিটাল মার্কেটিং ব্যাবহার করে নিজের কোন পন্য অথবা সার্ভিস বিক্রি বা প্রমোশন করলে সেটাকে বলা হয় ইন্টারনেট মার্কেটিং, আর যখন যখনডিজিটাল মার্কেটিং ব্যবহার করে অন্য কারও পন্য অথবা সার্ভিস কমিশন ভিত্তিক প্রমোশন করলে সেটাকে বলা হয় অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। অর্থাত, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হচ্ছে, অন্য কারো কোন পন্য অথবা সার্ভিস কমিশনের বিনিময়ে বিক্রি করে দেওয়া অথবা লিড পাইয়ে দেওয়া। বর্তমানে বিভিন্ন মার্কেটপ্লেস আছে যারা ফিজিক্যাল ডিজিটাল প্রডাক্ট অ্যাফিলিয়েট মার্কেটারদের প্রমোশনের মাধ্যমে তাদের পণ্য বিক্রি করার সুযোগ করে দেয়। সহজ ভাবে বলা যায়, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হলো এমন একটি জিনিস যার মাধ্যমে প্রথমত আপনি কারো বা কোনো প্রতিষ্ঠানের পণ্য বা সেবা প্রমোট করবেন। এখন কোন ক্রেতা যদি আপনার দেয়া অ্যাফিলিয়েট লিংকের মাধ্যমে পণ্য বা সেবা কেনেন, তাহলে আপনি একটি নিদ্দিষ্ট পরিমান কমিশন পাবেন।
আর এই কমিশন আপনার কাছে পৌছে দেবে মার্চেন্ট অর্থাৎ যার পণ্য বিক্রি করছেন তিনি

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এক এক জন এক এক ভাবে করে থাকেন। প্রডাক্ট, টার্গেট মার্কেট এবং প্রমোশন স্ট্রেটেজির উপর ভিত্তি করে একেক জনের একেক ধরন থাকে। কেউ কেউ ডিরেক্ট পণ্য প্রমোট করে আবার কেউ কেউ রিভিউ বেসড ওয়েবসাইট তৈরি করে আবার অনেকে শুধু প্রডাক্টের ল্যান্ডিং পেজ তৈরি প্রমোট করে থাকে। তাই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে হলেই প্রথমেই অনেক কিছু জানতে হবে। যেমন, কোন প্রডাক্ট বাছাই করবো, কেন বাছাই করবো? এই প্রডাক্ট গুলো কিভাবে উপস্থাপন করতে হবে এবং  কিভাবে প্রমোট করতে হবে ইত্যাদি।


অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করতে হলে কিছু কিছু জিনিস জানতে হবে। এগুলোর মধ্যে রয়েছে নিশ নির্বাচন, প্রোডাক্ট রিসার্স, সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন, কিওয়ার্ড রিসার্স, কন্টেন্ট তৈরি করা, ওয়েব সাইট তৈরির যাবতীয় ধারনা, ল্যান্ডিং পেজ বানানো, ইমেইল লিস্ট বানানো, লিংক বিল্ডিং, পেইড মার্কেটিং, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং ইত্যাদি।




আপনি চাইলে আমাদের এই আর্টিকেল গুলো একটু পড়ে নিন..

[.]এফিলিয়েট মার্কেটিং কিএবং কেন এফিলিয়েট মার্কেটিং করবেন?

[১.৩]এ্যাফিলিয়েট/সিপিএ মার্কেটিং-এর যে শব্দগুলোর মানে আপনাকে অবশ্যই জানতে হবে।

[১.৪]এফিলিয়েট মার্কেটিং এর জন্য কি কি দক্ষতা থাকতে হবে এবং এ্যাফিলিয়েট মার্কেটার হবার সুবিধা

***অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি এর উপর ভালো ধারনা পাবেন।

  •  অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি আপনার জন্য?

 

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং আপনার জন্য ভালো একটি ক্যারিয়ার হবে কিনা তা এখনি জানা যাবে। আমি নিচে কিছু লিখবো, সব গুলো যদি আপনার সাথে মিলে যায়, তাহলে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং আপনার জন্য। একটিও যদি না মিলে, যত দিন আপনি ওই জিনিস টি মিলাতে না পারবেন, ভালো মার্কেটার হতে ওই একটি বাঁধা আপনার রয়ে যাবে।
  • আমার কম্পিউটার টি আমার মন মত, এই কম্পিউটার এ আমি কাজ করে আনন্দ পাই।
  • আমার ইন্টারনেট লাইন টি আনলিমিটেড আর আমি সহজেই ইউটিউব এ আটকানো ছাড়া ভিডিও দেখতে পারি।
  • আমার একটি প্রিন্টার আছে
  • আমার একটি আলাদা কাজ এর জায়গা আছে, আর কাজের সময় আমাকে কেও ডিস্টার্ব করে না।
  • আমি স্বপ্ন দেখতে পছন্দ করি, আর স্বপ্ন সত্যি করার জন্য আমি নিরলস পরিশ্রম করতে রাজি।
  • আমার ইংরেজি খুব ই ভালো, আমি যা শুনী সহজেই বুঝি, আর আমি কোন সমস্যা ছাড়া ইংরেজি লিখতে পারি।
  • নতুন বিষয়ে পড়াশোনা করতে, গবেষণা করতে আমার ভালো লাগে।
  • খুব সূক্ষ্ম ভুলও আমার চোখ এড়ায় না, যা করি একদম ভালো মত করি।
  • বন্ধু, আড্ডা, খেলা,  বেরানো সব কিছুর চাইতে বেশি আমি আমার ক্যারিয়ার কে মূল্য দেই।
  • আমি কখনই হার মানি না, একটি কাজ শুরু করলে সেইটা শেষ করেই ছাড়ি।
  • আমি প্রতিদিন অন্তত ৩ ঘণ্টা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এ কাজ করতে পারব।
    আমার হাতে ২০-২৫ হাজার টাকা আছে, যেটা শিখার সময় লস হলে কোন অসুবিধা নাই।
  • অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এ এখনি কামাই করার চাইতে, শিখা টা আমার কাছে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
  • মানুষ এর মন মানসিকতা ও চিন্তাধারা (Customer Phycology) সম্পর্ক জানতে ভালো লাগে।
  • যেকোনো কিছু সম্পর্কে আমি বিস্তারিত তথ্য খুঁজে বের করতে পারি গুগল থেকে।
  • আমার মধ্যে লোভ খুব একটা কাজ করে না। তাড়াতাড়ি বড়লোক হওয়াতে আমি বিশ্বাসী না।
  • আমি জানি আমি পারব, আমি সম্পূর্ণ আত্মবিশ্বাসী, সামনে বছর এই সময় আমি একজন সফল মার্কেটার হয়ে দেখাব।
সবগুলো যদি আপনার সাথে মিলে যায় তাহলে, শুভেচ্ছা রইল আপনার জন্য, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এ সফল আপনি হবেন ই, ইনশাল্লাহ।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করার আগে আপনার ৩ টি টপিক জানা লাগবে -

১। নিশ কিঃ 

নিশ কে সহজ ভাষায় বলা যায় “ইন্ডাস্ট্রি”। মার্কেট এ গেলে যেমন দেখা যায় – কাপড় এর দোকান, খাওয়ার দোকান, জিম, বিউটি পার্লার ইত্যাদি। আপনি জানেন ইন্টারনেট এও রয়েছে ফুড এর ওয়েবসাইট, ড্রেস এর ওয়েবসাইট, বিভিন্ন বিউটি প্রডাক্ট ইত্যাদি। এখন খাওয়ার দোকান যেমন হচ্ছে “ফুড ইন্ডাস্ট্রি” এর মধ্যে, একইরকম “ফুড এর ওয়েবসাইট” হচ্ছে “ফুড নিশ” এ। অফলাইন এ ইন্ডাস্ট্রি আর অনলাইন এর ভাষায় “নিশ”। নিশ কে ইন্টারনেট এর বিভিন্ন ওয়েবসাইট ও প্রডাক্ট এর ক্যাটাগরি ও বলা চলে। যেমন – “Career & Jobs” এই ক্যাটাগরি তে পরবে যত রকম জব ও ক্যারিয়ার ভিত্তিক ওয়েবসাইট, প্রডাক্ট, সার্ভিস। আপনি যদি কোন ক্যারিয়ার  রিলেটেড প্রডাক্ট নিয়ে কাজ করতে চান – উধাহারন সরূপ বলা যায় oDesk যদি প্রমট করেন, তাহলে আপনার নিশ হচ্ছে “Career & Jobs”. উল্লেখ্য অনেকেই হয়তো ভাববেন – oDesk হবে Freelancing ক্যাটাগরি / নিশ এ। হা এইটা সত্য, oDesk আসলেই “Freelancing/Outsorcing” নিশ এ, কিন্তু একই সাথে আবার “Career & Jobs” এও। একটু পেঁচানো মনে হচ্ছে? হওয়াটাই স্বাভাবিক! নিশ এর মধ্যে একটি জিনিষ আছে – সেটা হচ্ছে “সাব নিশ”। এখানে oDesk যদি প্রডাক্ট হয় তাহলে এটির নিশ হবে – Career & Jobs > Freelancing/Outsourcing. অর্থাৎ প্রধান নিশ হচ্ছে “Career & Jobs” আর সাব নিশ হচ্ছে “Freelancing/Outsourcing”। আরও কিছু উধাহারন দেয়া যায় যেমন – Food & Cooking > Recipies অথবা Sports > Football > Shoes। আপনি একটি প্রধান নিশ এর যত ভিতরে যাবেন ( সাব নিশ ) আপনার জন্য তত সহজ হবে কাজ শুরু করা।

 

২। কিভাবে ও কোথায় আপনার পছন্দের নিশ থেকে ভালো মানের কমিশন ভিত্তিক প্রডাক্ট পাবেন প্রমোশন এর জন্যঃ

ভিবিন্ন মার্কেটপ্লেস রয়েছে যেখানে আপনি আপনার পছন্দ মত প্রোডাক্ট পাবেন আপনার পছন্দের নিশ এ। আপনি একটু গুগল এ সার্চ করলেই অন্তত ৫০টি ভালো মানের অ্যাফিলিয়েট মার্কেটপ্লেস পাবেন। তবে শুরু করার জন্য সবচাইতে ভালো হচ্ছে ClickBank.com, বাংলাদেশ থেকে কিভাবে ক্লিকব্যাংক এ কাজ করবেন তা পরোবর্তি পোষ্ট গুলোতে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে……!!!
{ইংশাআল্লাহ}]]
এছাড়া আপনি শুরু করতে পারেন Jvzoo এ, অথবা LinkShare এ। মার্কেটপ্লেস এ একাউন্ট ওপেন করা, কাজ শুরু করা কোন ব্যাপার ই না, YouTube এ খুঁজলেই অনেক ভিডিও পাবেন।  আর আপনি যদি ClickSure  এ কাজ শুরু করতে চান, তাও করতে পারেন, তবে আমার মতে শুরু করার জন্য সবচাইতে ভালো হচ্ছে ClickBank. আপনি এই মার্কেটপ্লেস গুলোতে আপনার মন মত প্রোডাক্ট পাবেন।

[[ মার্কেটপ্লেস সমূহে কিভাবে রেজিস্টার করবেন? এবং মার্কেটপ্লেস সমূহে কিভাবে কাজ/মার্কেটিং করবেন? তা পরোবর্তি পোষ্ট গুলোতে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে……!!!
{ইংশাআল্লাহ}]]

৩। কিভাবে সেই প্রডাক্ট টি অনলাইন এ মার্কেটিং  করে কমিশন আয় করবেনঃ

এই ছোট্ট প্রশ্ন টির সঠিক উত্তর আমি আজ ৭ বছর ধরে শিখছি, এখনও মনে হয় কিছুই শিখতে পারিনি। আমি আপনাদের খুব সহজ ভাষায় বলব আর কিছু আইডিয়া দিবো যেন আপনি গুগল ও youtube থেকে নিজ গুনে এই বিষয়ে বিস্তারিত জানতে পারেন। পণ্য টি আপনি ২ ভাবে মার্কেট করতে পারেন। এক হচ্ছে ডিরেক্ট মার্কেটিং, অর্থাৎ সরাসরি কাস্টমার দের প্রোডাক্ট এর সেলস পেইজ এ পাঠিয়ে দিয়ে। আর দ্বিতীয় হচ্ছে একটি সেলস ফানেল করে কাস্টমার দের কন্টাক্ট ইনফো নিয়ে, ওদের প্রোডাক্ট এর গুণাগুণ সম্পর্কে জানিয়ে এর পর প্রোডাক্ট এর সেলস পেইজ এ পাঠিয়ে। ২ টি মেথড ই আমি একটু পরে আলোচনা করবো, তবে যে মেথড এই কাজ করেন – আপনার তিনটি জিনিষ জানা লাগবে তা হল ১। কাস্টমার চেনা (Traffic Targetting) ২। তাদের প্রোডাক্ট পেইজ এ নিয়ে আশা (Drive Traffic) ৩। কনভারসন টেকনিক।
আর বলা বাহুল্য বেশিরভাগ সফল মার্কেটার সেলস ফানেল এর মাধ্যমে মার্কেটিং এ কাজ করে, আর আমি চাই আপনিও সেলস ফানেল করে কাজ করেন, তবে এর জন্য আপনার জানতে হবে সেলস ফানেল কি ও কিভাবে তৈরি করবেন, যেটা একটু পরেই আমরা আলোচনা করবো।

 

স্টেপ-② পোষ্ট [২.২]

 [২.২]অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে শুরু করবো? [২.২]-এর পোষ্ট গুলোতে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে……!!!

{ইংশাআল্লাহ}]


##বিশেষ দ্রব্যস্টঃ   সবচেয়ে সহজ ভাবে , একদম ফ্রীতে, পরিস্রম করে.. 

কিভাবে এফিলিয়েট প্রোগ্রাম/এফিলিয়েশন //মার্কেটিং  করে ইনকম/আয় করবেন , সমপুর্ণ টিউটোরিয়াল
ধারাবাহিক ভাবে পোষ্ট পাবলিশ করা হবে/হচ্ছে 
আমাদের  Bn-TeamITwork ওয়েবসাইটে।

## সকল পোষ্ট পেতে আমাদর সাথে এক্টিভ থাকনুন ধন্যবাদ। ##

 

MKRdezign

Contact Form

Name

Email *

Message *

Powered by Blogger.
Javascript DisablePlease Enable Javascript To See All Widget
লাইক এবং ম্যাসেজ করুন
×
_

নিচে থেকে আমাদের পেজ লাইক করুন সঙ্গে চাইলে আমাদের ম্যাসেজ ও করতে পারেন।